বাংলা সাহিত্যের এক অতি প্রিয় চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সী। ধারালো নাক, লম্বা চেহারা, নাতিস্থুল অবয়ব।অসামান্য পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা, অনবদ্য বিশ্লেষণ দক্ষতা। শুধু বুদ্ধি দিয়ে যাবতীয় জটিল রহস্যের জট ছাড়ান এই সত্যান্বেষী। তবুও কি রোমাঞ্চকর একেকটি ব্যোমকেশ কাহিনী।
আসলে ব্যোমকেশের গল্প উপন্যাস নিছক গোয়েন্দা কাহিনী নয়। সাহিত্যের যা ছিল অপাংক্তেয়, সেই গোয়েন্দা কাহিনী কে ব্যোমকেশ-কাহিনীর মধ্যে চিরায়ত সাহিত্যের স্তরে উত্তীর্ণ করেছিলেন শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। জীবনকে এড়িয়ে ব্যোমকেশ-কাহিনী সৃষ্টি করেননি তিনি। চেনা জীবনের মধ্যেই ফুটিয়ে তুলেছেন অচেনা চমক।
ব্যোমকেশ কাহিনী এখন একখণ্ডের দুই মলাটের মধ্যে। ব্যোমকেশের প্রতিটি গল্প-উপন্যাস এই অখন্ড সংগ্রহে সাজানো হয়েছে কালানুক্রমিক বিন্যাসে।
ব্যোমকেশ- জীবনের এক ধারাবাহিক চলছবি এই গ্রন্থ।