• মূল অনুবাদঃ মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) বঙ্গানুবাদঃ মাওলানা আতিকুল্লাহ লাহোরী ছাপায় মূল আরবীর বাঙ্গলা উচ্চারন ও অনুবাদ​, সংক্ষিপ্ত তাফসির, শানেনুযূল ও প্র​য়োজনীয় টীকাসহ ছহীহ নূরানী কোর​আন শরীফ।
  • বেলা-অবেলা । মহিউদ্দিন আহমদ বাহাত্তরে শুরু হলো বাংলাদেশের নবযাত্রা। সবার প্রাপ্য মেটানোর ক্ষমতা দারিদ্র্যপীড়িত এদেশের ছিল না। ক্ষমতার রাজনীতির লাগামহীন প্রতিযোগিতায় নির্বাসিত গণতন্ত্র। দেশ ধেয়ে গেল এক অনিশ্চয়তার দিকে।পঁচাত্তরে ঘটলো রক্তাক্ত পালাবদল। এই বইয়ে স্পর্শ কাতর একটি ছবি এঁকেছেন মহিউদ্দিন আহমেদ। বাহাত্তরে একটা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে উঠে দাঁড়ালো বাংলাদেশ। সরকারের হারল আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে দেশে অনেক উলটপালট হয়ে গেছে। জনজীবনের স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়ে গেছে। মানুষের আকাঙ্ক্ষা হয়ে গেছে আকাশ ছোঁয়া। রাজনীতি বদলে যাচ্ছে, সমাজের চাহিদারও পরিবর্তন হচ্ছে।দেশে  এগোচ্ছে টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে।সংসদীয় গণতন্ত্রের পাশাপাশি জন্ম নিয়েছে গোপন রাজনীতির  সশস্ত্র ধারা। তিন বছর যেতে না যেতেই হোঁচট খেলো সংবিধান। দেশে জারি হলো হল জরুরি আইন, একদলীয় সরকার ব্যবস্থা। পঁচাত্তরের অগাস্টে ঘটলো রক্তাক্ত পালাবদল। হত্যা অভ্যুত্থান আর পাল্টা অভ্যুত্থানে টালমাটাল হল দেশ।অস্থির সেই সময়ের ছবি তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এ বইয়ে।
  • ১৯৫২ সালের ২ থেকে ১২ ই অক্টোবর চীনের পিকিংয়ে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে নয় চিন্তা  সফর করেন। আমার দেখা  নয়া চীন স্মৃতিনির্ভর ও ভ্রমণ কাহিনী রচনা করেন  ১৯৫৪ সালে কারাগারে বন্দি থাকাকালে।  সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাদের জীবনযাত্রা, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদাগুলো মিটাবার জন্য চীন সরকার বিপ্লবের পর কিভাবে উন্নতি করেছে এবং পরিবর্তন এনেছে মানুষের  আচরণে  তাও জানা যায়। তিনি শুধু সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন নাই, তিনি দেশকে খুব গভীরভাবে দেখেছেন। কৃষকের বাড়ি, শ্রমিকের বাড়ি, তাদের কর্মসংস্থান, জীবনমান  সবই তিনি দেখেছেন। ছোট ছোট শিশু ও ছাত্রছাত্রীদের গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। শিশু বয়স থেকে দেশপ্রেম ও কর্তব্যবোধ জাগ্রত করার যে প্রচেষ্টা ও কর্মপন্থা তা অবলোকন করেছেন। তিনি মুক্ত মন নিয়ে যে ভ্রমণ করেছেন আবার তীক্ষ্ন দৃষ্টি দিয়ে পর্যবেক্ষণ করেছেন। প্রতিটি বিষয়ে গভীর দৃষ্টি দিয়ে দেখেছেন। গণচীনের শাসন ব্যবস্থা ও জীবন চিত্র তুলে ধরেছেন প্রাঞ্জল ভাষায়। এই গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব অসম্প্রদায়িক ভাবাদর্শ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনা গভীর পরিচয় মিলে।
  • বেলা ফুরাবার আগে । আরিফ আজাদ বিষয়: ইসলামি মোটিভেশন, আত্ম উন্নয়ন  
  • বাংলা সংস্কৃতিতে নবনীতা দেবসেন এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক। সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অদ্বিতীয় লেখনির সাবলীল সঞ্চার বাংলা সাহিত্যে নিঃসন্দেহে এক ব্যতিক্রমী ঘটনা। বুদ্ধিদীপ্ত বিদুষী মনের স্পর্শ, মরমি হ্দয়বেত্তা ,রচনা র প্রসাদ গুণ, শৈল্পিক নিরাসক্তি এবং সকৌতুকদৃষ্টিভঙ্গি-এতগুলি দুর্লভ গুনের সমৃদ্ধ নবনীতার সাহিত্য। অতিসম্প্রতি নবনীতা দেব সেন ইহলোক ত্যাগ করেছেন। বহুমুখী প্রতিভাধর অন্যতম এই কথাশিল্পীর এই বর্ণময় সংকলন একাধিক উপন্যাস, গল্প, অগ্রন্থিত প্রবন্ধ-রম্যসাহিত্য, দুষ্প্রাপ্য প্রবন্ধ-সাহিত্য, ভ্রমণ কাহিনী, স্মৃতিকথা, সাক্ষাৎকার ও নাটক দ্বারা সুসজ্জিত। নবনীতা দেবসেনের শেষ লেখায় উল্লেখিত এই বইটি তাঁরই পরিকল্পিত।
  • বাছাই করা ভয় । প্রচেত গুপ্ত লেখকঃ প্রচেত গুপ্ত​ প্রচেত গুপ্ত এই সম​য়ের অন্যতম জনপ্রিয় গল্পকার। পাঠকদের এক নিঃশ্বাসে প​ড়িয়ে নেওয়ার মতো গল্প লিখতে জানেন তিনি। তার বিষ​য় বৈচিত্র চমকে দেয়​। প্রেম্, হাসি, দুঃখের মতই , ভ​য়ের গল্পে তিনি সিদ্ধহস্ত​, অভিনব​। তাঁর ভ​য়ের গল্প একবারে অন্যরকম​।বারবার পড়তে ইচ্ছে করে। তাই অজস্র গল্প থেকে বাছাই করে ২১টি বড়দের ভ​য়ের গল্প নিয়ে তৈরী এই সংকলন।
  • লেখক : বুদ্ধদেব গুহ জঙ্গলমহল আনন্দবাজার রবিবাসরীয় তে প্রকাশিত কয়েকটি মজার গল্পের সংকলন। শিকারের পটভূমিতে লেখা হলেও গল্পগুলি যতখানি শিকার সম্বন্ধীয় তার চেয়ে বেশি স্বীকার সম্বন্ধীয়। এই গল্পগুলিতে শিকারি কে নায়েক করা হয়নি বরং তাকে নিয়ে রঙ্গরসিকতা করা হয়েছে। বাংলা ভাষাতে ঠিক এ ধরনের লেখা সম্ভবত খুব বেশি লেখা হয়নি। জঙ্গলমহল জঙ্গলের কিছু কিছু মজার ঘটনা নিয়ে লেখা। বইটি লেখা হয়েছে কোন কোন মানুষকে নিয়ে। অবশ্যই বনজংগলের পটভূমিতে যাদের সঙ্গে পরিচয় এবং যাবতীয় লেনদেন। সেইসব মানুষের কেউ কেউ জঙ্গলমহল কেউ উপস্থিত আছেন।
  • লেখক : প্রচেত গুপ্ত মাটির দেওয়াল এক মায়া ভরা কাহিনী।রূপকথার মতো অথচ কঠিন বাস্তবের উপর দাঁড়িয়ে। শিক্ষিত আধুনিক পরিবারের স্বপ্ন আর সত্যের লড়াই যেন আত্মকেন্দ্রিক কেরিয়ার সর্বোচ্চ পৃথিবীর সামনে চ্যালেঞ্জ। মাটির দেওয়াল ঝামেলাহীন পরিবার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার শিরীষ বড় ভাই চাকরিদাতা সোমদত্তা আর তাদের অতি বুদ্ধিমতি ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে দোতারা। হঠাৎই দাদুর লিখে যাওয়া দলিল থেকে খানিকটা জমি পেয়ে গেল শিরীষ। জমি নেওয়ার ইচ্ছে ছিল না তার। ক্যারিয়ার এবং সম্পত্তি প্রিয় সোমদত্তা জোর করে তাকে সেই জমির দাম জেনে আসতে বলে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও নাওডুবি নামের গ্রামে যায় শিরীষ। সন্ধ্যের ম্যাজিক আলোতে পড়ে থাকা রুক্ষ একখণ্ড জমি দেখে মন বদলে যায় শিরীষের। সে একটি গুরুতর সিদ্ধান্ত নেয়। সোমদত্তার সঙ্গে শুরু হয় তুমুল অশান্তি। নিজের সিদ্ধান্ত থেকে সরবে না বলে ঘোষণা করে। সেই মতো কাজও শুরু করে। মেয়ে দোতারা আপত্তি না করলেও বাবাকে আবেগ থেকে সরিয়ে যুক্তিতে ফেরাতে চেষ্টা করে। পারে না। সোমদত্তা ডিভোর্সের তোড়জোড় করে। মাটির দেয়ালের মতো ভেঙ্গে যেতে থাকে পরস্পরের বিশ্বাস। জীবন ও ঘটনাপ্রবাহ সেই দেওয়াল ঘিরে শুরু করে লুকোচুরি খেলা। এই কাহিনী শুধু ফেরবার কাহিনী নয়। শিকড়কে মহীরুহে পরিণত করবার কাহিনী। এক মায়ায় ভরা কাহিনী। পরতে পরতে যা রূপকথার মতো আচ্ছন্ন করে রাখে পাঠককে।
  • লেখক : বুদ্ধদেব গুহ বুদ্ধদেব গুহর ঋজুদার সঙ্গে পাঠকদের নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। ছোট বড় সকলের প্রিয় চরিত্র ঋজুদা যেন লেখকেরই চরিত্রের প্রতিচ্ছবি। জঙ্গলকে ভালবাসেন ঋজুদা। ভালবাসেন জঙ্গলের অধিবাসীদের। তার দু পা বা চার পা যাই থাকুক না কেন। ঘৃণা করেন মানুষের অসততা কে। দ্বিচারিতা কে। প্রকৃতির বুকে তিনি অনেক স্বচ্ছন্দ। শহরে মানুষের চেয়ে তিনি তথাকথিত জঙ্গল বাসীদের আপন বলে মনে করেন। এই বইয়ে ঋজুদার অগ্রন্থিত দুটি নতুন কাহিনী। সঙ্গী বা স্যাটেলাইট চিরচেনা সেই ভটকাই।
  • মূল অনুবাদঃ মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) বঙ্গানুবাদঃ আল্হাজ্জ মাওলানা ইউসুফ আলী খাঁন কলিকাতা ছাপায় মূল আরবীর বাঙ্গলা উচ্চারন ও অনুবাদ​, সংক্ষিপ্ত তাফসির, শানেনুযূল ও প্র​য়োজনীয় টীকাসহ ছহীহ নূরানী কোর​আন শরীফ।
  • ১৯৭১ | হুমায়ূন আহমেদ
  • Out of stock
    দশটি উপন্যাস | বিভূতীভূষন
  • ১০টি উপন্যাস | সুচিত্রা ভট্টাচার্য​
  • মূল অনুবাদঃ মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) বঙ্গানুবাদঃ মাওলানা আতিকুল্লাহ লাহোরী ছাপায় মূল আরবীর বাঙ্গলা উচ্চারন ও অনুবাদ​, সংক্ষিপ্ত তাফসির, শানেনুযূল ও প্র​য়োজনীয় টীকাসহ ছহীহ নূরানী কোর​আন শরীফ।
  • বেলা-অবেলা । মহিউদ্দিন আহমদ বাহাত্তরে শুরু হলো বাংলাদেশের নবযাত্রা। সবার প্রাপ্য মেটানোর ক্ষমতা দারিদ্র্যপীড়িত এদেশের ছিল না। ক্ষমতার রাজনীতির লাগামহীন প্রতিযোগিতায় নির্বাসিত গণতন্ত্র। দেশ ধেয়ে গেল এক অনিশ্চয়তার দিকে।পঁচাত্তরে ঘটলো রক্তাক্ত পালাবদল। এই বইয়ে স্পর্শ কাতর একটি ছবি এঁকেছেন মহিউদ্দিন আহমেদ। বাহাত্তরে একটা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে উঠে দাঁড়ালো বাংলাদেশ। সরকারের হারল আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে দেশে অনেক উলটপালট হয়ে গেছে। জনজীবনের স্বাভাবিক ছন্দ হারিয়ে গেছে। মানুষের আকাঙ্ক্ষা হয়ে গেছে আকাশ ছোঁয়া। রাজনীতি বদলে যাচ্ছে, সমাজের চাহিদারও পরিবর্তন হচ্ছে।দেশে  এগোচ্ছে টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে।সংসদীয় গণতন্ত্রের পাশাপাশি জন্ম নিয়েছে গোপন রাজনীতির  সশস্ত্র ধারা। তিন বছর যেতে না যেতেই হোঁচট খেলো সংবিধান। দেশে জারি হলো হল জরুরি আইন, একদলীয় সরকার ব্যবস্থা। পঁচাত্তরের অগাস্টে ঘটলো রক্তাক্ত পালাবদল। হত্যা অভ্যুত্থান আর পাল্টা অভ্যুত্থানে টালমাটাল হল দেশ।অস্থির সেই সময়ের ছবি তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এ বইয়ে।
  • ১৯৫২ সালের ২ থেকে ১২ ই অক্টোবর চীনের পিকিংয়ে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় আঞ্চলিক শান্তি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।  বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে সম্মেলনে যোগদানের উদ্দেশ্যে নয় চিন্তা  সফর করেন। আমার দেখা  নয়া চীন স্মৃতিনির্ভর ও ভ্রমণ কাহিনী রচনা করেন  ১৯৫৪ সালে কারাগারে বন্দি থাকাকালে।  সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাদের জীবনযাত্রা, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ মৌলিক চাহিদাগুলো মিটাবার জন্য চীন সরকার বিপ্লবের পর কিভাবে উন্নতি করেছে এবং পরিবর্তন এনেছে মানুষের  আচরণে  তাও জানা যায়। তিনি শুধু সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন নাই, তিনি দেশকে খুব গভীরভাবে দেখেছেন। কৃষকের বাড়ি, শ্রমিকের বাড়ি, তাদের কর্মসংস্থান, জীবনমান  সবই তিনি দেখেছেন। ছোট ছোট শিশু ও ছাত্রছাত্রীদের গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। শিশু বয়স থেকে দেশপ্রেম ও কর্তব্যবোধ জাগ্রত করার যে প্রচেষ্টা ও কর্মপন্থা তা অবলোকন করেছেন। তিনি মুক্ত মন নিয়ে যে ভ্রমণ করেছেন আবার তীক্ষ্ন দৃষ্টি দিয়ে পর্যবেক্ষণ করেছেন। প্রতিটি বিষয়ে গভীর দৃষ্টি দিয়ে দেখেছেন। গণচীনের শাসন ব্যবস্থা ও জীবন চিত্র তুলে ধরেছেন প্রাঞ্জল ভাষায়। এই গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুর সাম্রাজ্যবাদী মনোভাব অসম্প্রদায়িক ভাবাদর্শ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদের চেতনা গভীর পরিচয় মিলে।
  • বেলা ফুরাবার আগে । আরিফ আজাদ বিষয়: ইসলামি মোটিভেশন, আত্ম উন্নয়ন  
  • বাংলা সংস্কৃতিতে নবনীতা দেবসেন এক উজ্জ্বল জ্যোতিষ্ক। সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার অদ্বিতীয় লেখনির সাবলীল সঞ্চার বাংলা সাহিত্যে নিঃসন্দেহে এক ব্যতিক্রমী ঘটনা। বুদ্ধিদীপ্ত বিদুষী মনের স্পর্শ, মরমি হ্দয়বেত্তা ,রচনা র প্রসাদ গুণ, শৈল্পিক নিরাসক্তি এবং সকৌতুকদৃষ্টিভঙ্গি-এতগুলি দুর্লভ গুনের সমৃদ্ধ নবনীতার সাহিত্য। অতিসম্প্রতি নবনীতা দেব সেন ইহলোক ত্যাগ করেছেন। বহুমুখী প্রতিভাধর অন্যতম এই কথাশিল্পীর এই বর্ণময় সংকলন একাধিক উপন্যাস, গল্প, অগ্রন্থিত প্রবন্ধ-রম্যসাহিত্য, দুষ্প্রাপ্য প্রবন্ধ-সাহিত্য, ভ্রমণ কাহিনী, স্মৃতিকথা, সাক্ষাৎকার ও নাটক দ্বারা সুসজ্জিত। নবনীতা দেবসেনের শেষ লেখায় উল্লেখিত এই বইটি তাঁরই পরিকল্পিত।
  • বাছাই করা ভয় । প্রচেত গুপ্ত লেখকঃ প্রচেত গুপ্ত​ প্রচেত গুপ্ত এই সম​য়ের অন্যতম জনপ্রিয় গল্পকার। পাঠকদের এক নিঃশ্বাসে প​ড়িয়ে নেওয়ার মতো গল্প লিখতে জানেন তিনি। তার বিষ​য় বৈচিত্র চমকে দেয়​। প্রেম্, হাসি, দুঃখের মতই , ভ​য়ের গল্পে তিনি সিদ্ধহস্ত​, অভিনব​। তাঁর ভ​য়ের গল্প একবারে অন্যরকম​।বারবার পড়তে ইচ্ছে করে। তাই অজস্র গল্প থেকে বাছাই করে ২১টি বড়দের ভ​য়ের গল্প নিয়ে তৈরী এই সংকলন।
  • লেখক : বুদ্ধদেব গুহ জঙ্গলমহল আনন্দবাজার রবিবাসরীয় তে প্রকাশিত কয়েকটি মজার গল্পের সংকলন। শিকারের পটভূমিতে লেখা হলেও গল্পগুলি যতখানি শিকার সম্বন্ধীয় তার চেয়ে বেশি স্বীকার সম্বন্ধীয়। এই গল্পগুলিতে শিকারি কে নায়েক করা হয়নি বরং তাকে নিয়ে রঙ্গরসিকতা করা হয়েছে। বাংলা ভাষাতে ঠিক এ ধরনের লেখা সম্ভবত খুব বেশি লেখা হয়নি। জঙ্গলমহল জঙ্গলের কিছু কিছু মজার ঘটনা নিয়ে লেখা। বইটি লেখা হয়েছে কোন কোন মানুষকে নিয়ে। অবশ্যই বনজংগলের পটভূমিতে যাদের সঙ্গে পরিচয় এবং যাবতীয় লেনদেন। সেইসব মানুষের কেউ কেউ জঙ্গলমহল কেউ উপস্থিত আছেন।
  • লেখক : প্রচেত গুপ্ত মাটির দেওয়াল এক মায়া ভরা কাহিনী।রূপকথার মতো অথচ কঠিন বাস্তবের উপর দাঁড়িয়ে। শিক্ষিত আধুনিক পরিবারের স্বপ্ন আর সত্যের লড়াই যেন আত্মকেন্দ্রিক কেরিয়ার সর্বোচ্চ পৃথিবীর সামনে চ্যালেঞ্জ। মাটির দেওয়াল ঝামেলাহীন পরিবার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার শিরীষ বড় ভাই চাকরিদাতা সোমদত্তা আর তাদের অতি বুদ্ধিমতি ইউনিভার্সিটি পড়ুয়া মেয়ে দোতারা। হঠাৎই দাদুর লিখে যাওয়া দলিল থেকে খানিকটা জমি পেয়ে গেল শিরীষ। জমি নেওয়ার ইচ্ছে ছিল না তার। ক্যারিয়ার এবং সম্পত্তি প্রিয় সোমদত্তা জোর করে তাকে সেই জমির দাম জেনে আসতে বলে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও নাওডুবি নামের গ্রামে যায় শিরীষ। সন্ধ্যের ম্যাজিক আলোতে পড়ে থাকা রুক্ষ একখণ্ড জমি দেখে মন বদলে যায় শিরীষের। সে একটি গুরুতর সিদ্ধান্ত নেয়। সোমদত্তার সঙ্গে শুরু হয় তুমুল অশান্তি। নিজের সিদ্ধান্ত থেকে সরবে না বলে ঘোষণা করে। সেই মতো কাজও শুরু করে। মেয়ে দোতারা আপত্তি না করলেও বাবাকে আবেগ থেকে সরিয়ে যুক্তিতে ফেরাতে চেষ্টা করে। পারে না। সোমদত্তা ডিভোর্সের তোড়জোড় করে। মাটির দেয়ালের মতো ভেঙ্গে যেতে থাকে পরস্পরের বিশ্বাস। জীবন ও ঘটনাপ্রবাহ সেই দেওয়াল ঘিরে শুরু করে লুকোচুরি খেলা। এই কাহিনী শুধু ফেরবার কাহিনী নয়। শিকড়কে মহীরুহে পরিণত করবার কাহিনী। এক মায়ায় ভরা কাহিনী। পরতে পরতে যা রূপকথার মতো আচ্ছন্ন করে রাখে পাঠককে।
  • লেখক : বুদ্ধদেব গুহ বুদ্ধদেব গুহর ঋজুদার সঙ্গে পাঠকদের নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই। ছোট বড় সকলের প্রিয় চরিত্র ঋজুদা যেন লেখকেরই চরিত্রের প্রতিচ্ছবি। জঙ্গলকে ভালবাসেন ঋজুদা। ভালবাসেন জঙ্গলের অধিবাসীদের। তার দু পা বা চার পা যাই থাকুক না কেন। ঘৃণা করেন মানুষের অসততা কে। দ্বিচারিতা কে। প্রকৃতির বুকে তিনি অনেক স্বচ্ছন্দ। শহরে মানুষের চেয়ে তিনি তথাকথিত জঙ্গল বাসীদের আপন বলে মনে করেন। এই বইয়ে ঋজুদার অগ্রন্থিত দুটি নতুন কাহিনী। সঙ্গী বা স্যাটেলাইট চিরচেনা সেই ভটকাই।
  • মূল অনুবাদঃ মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (রহঃ) বঙ্গানুবাদঃ আল্হাজ্জ মাওলানা ইউসুফ আলী খাঁন কলিকাতা ছাপায় মূল আরবীর বাঙ্গলা উচ্চারন ও অনুবাদ​, সংক্ষিপ্ত তাফসির, শানেনুযূল ও প্র​য়োজনীয় টীকাসহ ছহীহ নূরানী কোর​আন শরীফ।
  • ১৯৭১ | হুমায়ূন আহমেদ
  • Out of stock
    দশটি উপন্যাস | বিভূতীভূষন
  • ১০টি উপন্যাস | সুচিত্রা ভট্টাচার্য​
  • সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সেরা দশটি উপন্যাস সংকলন।
  • দশটি উপন্যাস | সমরেশ মজুমদার
  • দশটি উপন্যাস | শীর্ষেন্দু মুখপাধ্যায়
  • ১০ টি উপন্যাস | আবুল বাশার
  • ১৯৭১ বন্ধুর মুখ, শত্রুর ছায়া | হাসান ফেরদৌস
  • অগাস্ট আবছায়া । মাসরুর আরেফিন
  • পাঁচটি উপন্যাস | আশুতোষ মুখার্জী
  • ৫০ প্রিয় গল্প | সুচিত্রা ভট্টাচার্য​
  • Out of stock
    নয়টি উপন্যাস । সূচিত্রা ভট্টাচার্য
  • আহারে অনাহারে বিবেকানন্দ | শংকর
  • আলোর গন্ধ | স্মরনজিৎ চক্রবর্তী
  • আবৃত্তিকোষ | নিবারন হাজরা
Go to Top