• অগ্রন্থিত গল্প​ | সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ সৈয়দ মুস্তফা সিরাজের 'অগ্রন্থিত গল্প' বইটি অবধানশীলভাবে চিত্রিত করে থাকে মানবের সাহিত্যিক সম্পর্কের গল্প। এটি মূলত সমকামিতা, প্রেম, পরিবারের গল্প নিয়ে একটি সংকলন। এই গল্পগুলির মাধ্যমে সিরাজ বিভিন্ন মানবিক সমস্যা, উদ্বেগ, ও মনোভাবের পরিচিতি দেয়ার চেষ্টা করেন। তার লেখার শৈলী সুন্দর এবং চিত্রিত যা পাঠকদের সমস্যাগুলির উপর মনোযোগ আকর্ষণ করে।   লেখক পরিচিতি: সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ (জন্ম: ১৪ অক্টোবর, ১৯৩০ - মৃত্যু: ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখক। 'কর্নেল' তাঁর সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র। প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ মুর্শিদাবাদ খোশবাসপুর গ্রামে ১৯৩০ সালে অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন। প্রথম জীবনে বাড়ি থেকে পলাতক কিশোরের জীবন অতিবাহিত করেছেন। তিনি ছিলেন 'আলকাপ' দলের "ওস্তাদ" (গুরু)। নাচ-গানের প্রশিক্ষক। কলকাতায় বাস করলেও নিজেকে কলকাতায় প্রবাসী ভাবতেই ভালোবাসতেন। সুযোগ পেলেই বার বার মুর্শিদাবাদের গ্রামে পালিয়ে যেতেন। সেই পলাতক কিশোর তাঁর চরিত্রের মধ্যে লুকিয়ে ছিল। তাঁর পিতার সঙ্গে বর্ধমানের কর্ড লাইনে নবগ্রাম রেল স্টেশনের কাছে কিছুদিন ছিলেন। সেখানে গোপালপুর  মুক্তকেশী বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। সেই নবগ্রাম গোপালপুরের প্রেক্ষাপটে তিনি লিখেছিলেন 'প্রেমের প্রথম পাঠ' উপন্যাস। তাঁর লেখকজীবনের প্রথম দিকের উপন্যাস। গোপালপুর থেকে পাশ করে তিনি ভর্তি হন বহরমপুর কলেজে। সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের লেখক সততায় জড়িয়ে ছিল রাঢ়ের রুক্ষ মাটি। তাঁর 'অমর্ত্য প্রেমকথা' বইয়ের জন্য জন্য তিনি পেয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত নরসিংহদাস স্মৃতিপুরস্কার। এছাড়া ১৯৭৯ সালে পঁয়েছেন আনন্দ পুরস্কার । পেয়েছেন বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার,সুশীলা দেবী বিড়লা স্মৃতি পুরস্কার, দিল্লির OUF সংস্থার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুরস্কার, শরৎচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার ইত্যাদি আরও অনেক পুরস্কার তিনি তাঁর সামগ্রিক সাহিত্য-কৃতিত্বের জন্য পেয়েছেন। তাঁর অনেক কাহিনী চলচ্চিত্রায়িত হয়েছে, যেমন 'কামনার সুখ দুঃখ' উপন্যাস অবলম্বনে 'শঙ্খবিষ"। দীনেন গুপ্তের পরিচালনায় 'নিশিমৃগয়া'। উত্তমকুমার অভিনীত 'আনন্দমেলা'। অজ্জন দাশ পরিচালনা করেছেন সিরাজের ছোটগল্প 'রানীরঘাটের বৃত্তান্ত' অবলম্বনে 'ফালতু'। সিরাজের "মানুষ ভূত" কাহিনী চলচ্চিত্র ছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে মঞ্চে ক্রমাগত অভিনীত হয়ে চলেছে। এই স্কুল পালানো মানুষটিই পেয়েছিলেন সাম্মানিক ডক্টরেট উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।  
  • সেরা ৫০টি গল্প​ | সৈয়দ মুস্তফা সিরাজ এই বই বিভিন্ন সময়ে লিখা ৫০টি আলাদা আলাদা গল্পকে একত্র করে সংকলিত। এতে যা আছে: ১. গাছটি বলেছিল ২. সাজ ভেসে গেছে ৩. জ্যোৎস্নায় রক্তের গন্ধ ৪. ওষুধ ৫. ছটা বাবার বৃত্তান্ত ৬. গোঘ্ন ৭. পুষ্পবনে হত্যাকাণ্ড, ৮. উড়োচিঠি 9. বসন্তের বিকেলে ঘুমঘুমির মাঠে ১০. বুনো হাঁসের মাংস ১১. আলেকজান্ডার ১২.উড়ো পাখির ছায়া ১৩. মিথলজির রাজা ১৪. বাদশা ১৫. তদন্ত ১৬. ভারতবর্ষ, ১৭. জুয়া ১৮. সরল প্রকৃতিপাঠ ১৯. গণেশ চরিত্র ২০. সোনালি মোরগের গল্প ২১. পদ্মবনে মত্ত হাতি ২২. স্বামী ও প্রেমিক ২৩. কাল বীজ ২৪. ঘাসে কারা শুয়েছিল ২৫. বেঙ্গমা-বেঙ্গমির গল্প ২৬. অঘ্রানে অন্নের ঘ্রাণ ২৭. বর্ণপরিচয় ২৮. সোনার পিদিম ২৯. বুড়া পীরের দরগা তলায় ৩০. বিভ্রম ৩১. তাসের ঘরের মতো ৩২. জুয়াড়ি ৩৩. সাক্ষী বট ৩৪. প্যাটলার ৩৫. পেছনে পায়ের শব্দ ৩৬. অক্রূরের গল্প ৩৭. চেরাপুঞ্জির পথে শীত ৩৮. হেৰজু, নারাংবাবু ও মাকড়া ডোমের বৃত্তান্ত ৩৯. একটা পিস্তল ও ডুমুর গাছ ৪০. নাগিনী ছন্দ ৪১. গাজন তলা ৪২. হরবোলা ছেলেটা ৪৩. ইস্কাপন এবং তিরি ৪৪. দারুব্রহ্ম কথা ৪৫. মাটি ৪৬. মাসি ৪৭. বানকুড়ো ৪৮. সাড়ে চার হাত মাটি ৪৯. দিও জিনিসের মৃত্যু ৫০. বাড়িটা লেখক পরিচিতি: সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ (জন্ম: ১৪ অক্টোবর, ১৯৩০ - মৃত্যু: ৪ সেপ্টেম্বর ২০১২) একজন ভারতীয় বাঙালি লেখক। 'কর্নেল' তাঁর সৃষ্ট একটি জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র। প্রখ্যাত সাহিত্যিক সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজ মুর্শিদাবাদ খোশবাসপুর গ্রামে ১৯৩০ সালে অক্টোবর মাসে জন্মগ্রহণ করেন। প্রথম জীবনে বাড়ি থেকে পলাতক কিশোরের জীবন অতিবাহিত করেছেন। তিনি ছিলেন 'আলকাপ' দলের "ওস্তাদ" (গুরু)। নাচ-গানের প্রশিক্ষক। কলকাতায় বাস করলেও নিজেকে কলকাতায় প্রবাসী ভাবতেই ভালোবাসতেন। সুযোগ পেলেই বার বার মুর্শিদাবাদের গ্রামে পালিয়ে যেতেন। সেই পলাতক কিশোর তাঁর চরিত্রের মধ্যে লুকিয়ে ছিল। তাঁর পিতার সঙ্গে বর্ধমানের কর্ড লাইনে নবগ্রাম রেল স্টেশনের কাছে কিছুদিন ছিলেন। সেখানে গোপালপুর মুক্তকেশী বিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেছেন। সেই নবগ্রাম গোপালপুরের প্রেক্ষাপটে তিনি লিখেছিলেন 'প্রেমের প্রথম পাঠ' উপন্যাস। তাঁর লেখকজীবনের প্রথম দিকের উপন্যাস। গোপালপুর থেকে পাশ করে তিনি ভর্তি হন বহরমপুর কলেজে। সৈয়দ মুস্তাফা সিরাজের লেখক সততায় জড়িয়ে ছিল রাঢ়ের রুক্ষ মাটি। তাঁর 'অমর্ত্য প্রেমকথা' বইয়ের জন্য জন্য তিনি পেয়েছেন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত নরসিংহদাস স্মৃতিপুরস্কার। এছাড়া ১৯৭৯ সালে পঁয়েছেন আনন্দ পুরস্কার । পেয়েছেন বিভূতিভূষণ স্মৃতি পুরস্কার,সুশীলা দেবী বিড়লা স্মৃতি পুরস্কার, দিল্লির OUF সংস্থার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুরস্কার, শরৎচন্দ্র স্মৃতি পুরস্কার ইত্যাদি আরও অনেক পুরস্কার তিনি তাঁর সামগ্রিক সাহিত্য-কৃতিত্বের জন্য পেয়েছেন। তাঁর অনেক কাহিনী চলচ্চিত্রায়িত হয়েছে, যেমন 'কামনার সুখ দুঃখ' উপন্যাস অবলম্বনে 'শঙ্খবিষ"। দীনেন গুপ্তের পরিচালনায় 'নিশিমৃগয়া'। উত্তমকুমার অভিনীত 'আনন্দমেলা'। অজ্জন দাশ পরিচালনা করেছেন সিরাজের ছোটগল্প 'রানীরঘাটের বৃত্তান্ত' অবলম্বনে 'ফালতু'। সিরাজের "মানুষ ভূত" কাহিনী চলচ্চিত্র ছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে মঞ্চে ক্রমাগত অভিনীত হয়ে চলেছে। এই স্কুল পালানো মানুষটিই পেয়েছিলেন সাম্মানিক ডক্টরেট উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
  • ছুটির দিনের গল্প​ । শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
  • দুনিয়া এক আজব চিড়িয়াখানা : সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
  • শ্রেষ্ঠ গল্প : বুদ্ধদেব গুহ
  • এসব ঠিক হচ্ছে না। প্রচেত গুপ্ত প্রচেত গুপ্তের ১৪টি ছোট গল্পের একটি অনবদ্য সংকলন
  • Out of stock
    বাছাই গল্প । বিমল কর​
  • সুনির্বাচিত গল্প ।  আশাপূর্ণা দেবী
  • আশাপূর্ণা দেবী  | গল্পসংগ্রহ
  • গল্পসমগ্র : শহীদুল জহির গ্রন্থিত, অগ্রন্থিত​, প্রকাশিত, অপ্রকাশিত  গল্প সংকলন
  • হিমু মিসির আলি যুগলবন্দি | হুমায়ূন আহমেদ
  • প্রেমের গল্প​ | সৈয়দ শামসুল হক
Go to Top